Dhaka , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বুয়েট শিক্ষার্থী লামিশার বাড়িতে শোকের মাতম

  • দীপ্ত ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ০৪:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪
  • ২০ বার পঠিত

দীপ্ত ডেস্ক

ঢাকার বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বুয়েট ছাত্রী লামিশা ইসলামের ফরিদপুরের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।

শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে লামিশার লাশ শহরের দক্ষিণ ঝিলটুলীর বাড়িতে এসে পৌঁছালে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

লাশ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন লামিশার স্বজনরা। লামিশার মরদেহ দেখতে ভিড় জমান স্থানীয় প্রতিবেশীরা। লামিশার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বাদ জুমা চকবাজার জামে মসজিদে তারা জানাজা হয়েছে। এরপর তাকে আলিপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।

লামিশার চাচা মনিরুল ইসলাম সুমন জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মগবাজার পুলিশ কোয়ার্টারে বাসা থেকে বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে যান লামিশা। রাতে আগুন লাগার পর লামিশা তার বাবার মোবাইলে ফোন করে জানায় তারা আগুনে আটকা পড়েছে। পরে পরিবারের লোকজন তার সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ভবনের ভেতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।

লামিশা ইসলাম বুয়েটের ম্যাকানিক্যাল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। তারা বাবা নাসিরুল ইসলাম শামীম পুলিশের এডিশনাল ডিআইজি হিসেবে কর্মরত। নাসিরুল ইসলাম শামীমের দুই মেয়ের মধ্যে লামিশা ছিলেন বড়। লামিশার মা ২০১৫ সালে মারা যান।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

বুয়েট শিক্ষার্থী লামিশার বাড়িতে শোকের মাতম

আপডেট টাইম : ০৪:০৫:৫৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১ মার্চ ২০২৪

দীপ্ত ডেস্ক

ঢাকার বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত বুয়েট ছাত্রী লামিশা ইসলামের ফরিদপুরের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।

শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে লামিশার লাশ শহরের দক্ষিণ ঝিলটুলীর বাড়িতে এসে পৌঁছালে সেখানে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়।

লাশ দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েন লামিশার স্বজনরা। লামিশার মরদেহ দেখতে ভিড় জমান স্থানীয় প্রতিবেশীরা। লামিশার পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, বাদ জুমা চকবাজার জামে মসজিদে তারা জানাজা হয়েছে। এরপর তাকে আলিপুর কবরস্থানে দাফন করা হয়।

লামিশার চাচা মনিরুল ইসলাম সুমন জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে মগবাজার পুলিশ কোয়ার্টারে বাসা থেকে বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে যান লামিশা। রাতে আগুন লাগার পর লামিশা তার বাবার মোবাইলে ফোন করে জানায় তারা আগুনে আটকা পড়েছে। পরে পরিবারের লোকজন তার সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি। পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, ভবনের ভেতরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে তার মৃত্যু হয়েছে।

লামিশা ইসলাম বুয়েটের ম্যাকানিক্যাল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। তারা বাবা নাসিরুল ইসলাম শামীম পুলিশের এডিশনাল ডিআইজি হিসেবে কর্মরত। নাসিরুল ইসলাম শামীমের দুই মেয়ের মধ্যে লামিশা ছিলেন বড়। লামিশার মা ২০১৫ সালে মারা যান।