Dhaka , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

একদিনের ব্যবধানে বস্তাপ্রতি বেড়েছে চিনির দাম

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের চিনিকলে আগুনের উত্তাপ খাতুনগঞ্জের বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে। কোনো সংকট না থাকলেও দেশের ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজারে একদিনে প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) চিনির দাম বেড়েছে ৭০ টাকা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কারখানায় অপরিশোধিত চিনি ছিল। এগুলো পরিশোধিত করে বাজারে আসতে সময় লাগত। এর মধ্যে দিনে দিনে চিনির দাম বাড়া অযৌক্তিক।

মঙ্গলবার খাতুনগঞ্জে গিয়ে দেখা গেছে, ৫০ কেজি ওজনের প্রতি বস্তা চিনি বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৭৫০ টাকায়। একদিন আগে অর্থাৎ সোমবার বাজারে চিনি বিক্রি হয়েছিল ৬ হাজার ৬৮০ টাকায়। একদিনের ব্যবধানে প্রতি বস্তা চিনির দাম বেড়েছে ৭০ টাকা।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এসএম নাজের হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। অজুহাত পেলেই দাম বাড়িয়ে দিত। এখন তারা সুযোগ পাওয়ার সাথে সাথেই ব্যবহার করেছে অর্থাৎ দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু গুদামে যে চিনি ছিল তা অপরিশোধিত ছিল। এগুলো বাজারে আসতে আরও সময় লাগত। কিন্তু দিনে দিনে দাম বৃদ্ধি একেবারেই অযৌক্তিক।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

একদিনের ব্যবধানে বস্তাপ্রতি বেড়েছে চিনির দাম

আপডেট টাইম : ১০:১৩:৫৩ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৬ মার্চ ২০২৪

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

চট্টগ্রামের চিনিকলে আগুনের উত্তাপ খাতুনগঞ্জের বাজারে ছড়িয়ে পড়েছে। কোনো সংকট না থাকলেও দেশের ভোগ্যপণ্যের পাইকারি বাজারে একদিনে প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) চিনির দাম বেড়েছে ৭০ টাকা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কারখানায় অপরিশোধিত চিনি ছিল। এগুলো পরিশোধিত করে বাজারে আসতে সময় লাগত। এর মধ্যে দিনে দিনে চিনির দাম বাড়া অযৌক্তিক।

মঙ্গলবার খাতুনগঞ্জে গিয়ে দেখা গেছে, ৫০ কেজি ওজনের প্রতি বস্তা চিনি বিক্রি হচ্ছে ৬ হাজার ৭৫০ টাকায়। একদিন আগে অর্থাৎ সোমবার বাজারে চিনি বিক্রি হয়েছিল ৬ হাজার ৬৮০ টাকায়। একদিনের ব্যবধানে প্রতি বস্তা চিনির দাম বেড়েছে ৭০ টাকা।

কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) সহ-সভাপতি এসএম নাজের হোসেন গণমাধ্যমকে বলেন, অসাধু ব্যবসায়ীরা সুযোগের অপেক্ষায় ছিল। অজুহাত পেলেই দাম বাড়িয়ে দিত। এখন তারা সুযোগ পাওয়ার সাথে সাথেই ব্যবহার করেছে অর্থাৎ দাম বাড়িয়ে দিয়েছে। কিন্তু গুদামে যে চিনি ছিল তা অপরিশোধিত ছিল। এগুলো বাজারে আসতে আরও সময় লাগত। কিন্তু দিনে দিনে দাম বৃদ্ধি একেবারেই অযৌক্তিক।