Dhaka , শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ২০ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

এআই আইন গুরুত্বপূর্ণ: আইনমন্ত্রী

  • দীপ্ত ডেস্ক
  • আপডেট টাইম : ০৫:৩৬:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪
  • ৩৫ বার পঠিত

দীপ্ত ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে যে স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট জেনারেশন (প্রজন্ম) তৈরির ঘোষণা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অত্যন্ত প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন, ২০২৪ এর খসড়া তৈরি নিয়ে অংশীজন সভায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ কথা বলেন।

আনিসুল হক বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভালো-মন্দ দুটো দিকই আছে। ভীত হওয়ার কিছুই নেই। অশুভ দিকগুলো নিয়ন্ত্রণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন চালু করা হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আইন প্রণয়নের নীতি রয়েছে। এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যখনই একটি আইন প্রণীত হয় এবং স্টেকহোল্ডারদের তাদের মতামতের জন্য পরামর্শ করা হয়। তাদের মতামত দিয়ে আইন তৈরি করা হয়।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর আয়োজিত সভায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধি এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডাররা অংশ নেন।

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

এআই আইন গুরুত্বপূর্ণ: আইনমন্ত্রী

আপডেট টাইম : ০৫:৩৬:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৪ এপ্রিল ২০২৪

দীপ্ত ডেস্ক

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০৪১ সালের মধ্যে যে স্মার্ট বাংলাদেশ ও স্মার্ট জেনারেশন (প্রজন্ম) তৈরির ঘোষণা দিয়েছেন, তা বাস্তবায়নের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অত্যন্ত প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

বৃহস্পতিবার আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) ভবনে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইন, ২০২৪ এর খসড়া তৈরি নিয়ে অংশীজন সভায় আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এ কথা বলেন।

আনিসুল হক বলেন, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ভালো-মন্দ দুটো দিকই আছে। ভীত হওয়ার কিছুই নেই। অশুভ দিকগুলো নিয়ন্ত্রণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) আইন চালু করা হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারের আইন প্রণয়নের নীতি রয়েছে। এই পদ্ধতি অনুসরণ করা হয় যখনই একটি আইন প্রণীত হয় এবং স্টেকহোল্ডারদের তাদের মতামতের জন্য পরামর্শ করা হয়। তাদের মতামত দিয়ে আইন তৈরি করা হয়।

তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর আয়োজিত সভায় সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, অধিদপ্তর, দপ্তর ও সংস্থার প্রতিনিধি এবং অন্যান্য স্টেকহোল্ডাররা অংশ নেন।